চট্টগ্রামে জিপিএ-৫ পেল ১২ হাজার ১৪৩ শিক্ষার্থী, জিপিএ-৫ এ এগিয়ে ছাত্রীরা

চট্টগ্রামে জিপিএ-৫ পেল ১২ হাজার ১৪৩ শিক্ষার্থী, জিপিএ-৫ এ এগিয়ে ছাত্রীরা

শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক ।। 

প্রাণঘাতী মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে পরীক্ষা গ্রহণ ছাড়াই উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অংশ নেওয়া সব পরীক্ষার্থী পাস করেছে। এর মধ্যে শুধু চট্টগ্রামেই জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ১৪৩ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্র ৫ হাজার ৭৪৭ জন ও ৬ হাজার ৩৯৬ জন ছাত্রী। তবে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১০ হাজার ৪৩ জন, মানবিক থেকে ৫২৫ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ১ হাজার ৫৭৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।

শনিবার (৩০ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন।

২০২০ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবান জেলার ২৭৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৯৭ হাজার ৯৬৭ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১৩ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৯ শিক্ষার্থীর এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল ১ এপ্রিল থেকে।

কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে শুরু করলে ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়, পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনীর মতো এইচএসসি পরীক্ষাও নেওয়া যাচ্ছে না।

গত ৭ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী জানান, অষ্টমের সমাপনী এবং এসএসসির ফলাফলের গড় করে ২০২০ সালের এইচএসসির ফল নির্ধারণ করা হবে।

জেএসসি-জেডিসির ফলাফলকে ২৫ এবং এসএসসির ফলকে ৭৫ শতাংশ বিবেচনায় নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল ঘোষিত হবে।

কিন্তু আইনে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশের বিধান থাকায় তা সংশোধন করে বিশেষ পরিস্থিতিতে পরীক্ষা ছাড়াই ফল প্রকাশের বিধান যুক্ত করতে হয়েছে, যা গত সপ্তাহে জাতীয় সংসদের অনুমোদন পায়।

সংসদে পাস হওয়া তিনটি বিলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সই করার পর সোমবার রাতে ‘ইন্টারমিডিয়েটি এন্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন (এমেন্ডমেন্ট) এক্ট-২০২১’ ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) এক্ট-২০২১’, ‘বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) এক্ট-২০২১’ গেজেট আকারে জারি কর সরকার।

এরপর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রস্তুত, ঘোষণা ও সনদ বিতরণের জন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোকে বিশেষ ক্ষমতা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

চট্টগ্রামে জিপিএ-৫ এ এগিয়ে ছাত্রীরা

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ১৪৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৫ হাজার ৭৪৭ জন ও ছাত্রী ৬ হাজার ৩৯৬ জন। ফলে জিপিএ-৫-এ এগিয়ে গেল ছাত্রীরা।

শনিবার (৩০ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন।

২০২০ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবান জেলার ২৭৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৯৭ হাজার ৯৬৭ জন শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১৩ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৯ শিক্ষার্থীর এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল ১ এপ্রিল থেকে।

কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে শুরু করলে ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়, পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনীর মতো এইচএসসি পরীক্ষাও নেওয়া যাচ্ছে না।

গত ৭ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী জানান, অষ্টমের সমাপনী এবং এসএসসির ফলাফলের গড় করে ২০২০ সালের এইচএসসির ফল নির্ধারণ করা হবে।

জেএসসি-জেডিসির ফলাফলকে ২৫ এবং এসএসসির ফলকে ৭৫ শতাংশ বিবেচনায় নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল ঘোষিত হবে।

কিন্তু আইনে পরীক্ষা নিয়ে ফল প্রকাশের বিধান থাকায় তা সংশোধন করে বিশেষ পরিস্থিতিতে পরীক্ষা ছাড়াই ফল প্রকাশের বিধান যুক্ত করতে হয়েছে, যা গত সপ্তাহে জাতীয় সংসদের অনুমোদন পায়।

সংসদে পাস হওয়া তিনটি বিলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সই করার পর সোমবার রাতে ‘ইন্টারমিডিয়েটি এন্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন (এমেন্ডমেন্ট) এক্ট-২০২১’ ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) এক্ট-২০২১’, ‘বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) এক্ট-২০২১’ গেজেট আকারে জারি কর সরকার।

এরপর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রস্তুত, ঘোষণা ও সনদ বিতরণের জন্য শিক্ষা বোর্ডগুলোকে বিশেষ ক্ষমতা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।