চায়না ইকোনোমিক জোন ও কর্ণফুলী ট্যাণেলে ২ শতাধিক চীনের নাগরিক, করোনাভাইরাসের ঝুঁকিতে আনোয়ারা

চায়না ইকোনোমিক জোন ও কর্ণফুলী ট্যাণেলে ২ শতাধিক চীনের নাগরিক, করোনাভাইরাসের ঝুঁকিতে আনোয়ারা
চায়না ইকোনোমিক জোন ও কর্ণফুলী ট্যাণেলে ২ শতাধিক চীনের নাগরিক, করোনাভাইরাসের ঝুঁকিতে আনোয়ারা

আনোয়ারা প্রতিনিধি।।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৫৬৪ ছাড়িয়ে গেছে। প্রতি দিন গড়ে ৭০ জনের মৃত্যুও রেকর্ড হয়েছে। ভাইরাসটির উৎপত্তিস্থল উহান শহরের চারপাশ ঘিরেই প্রতিদিন মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। ভাইরাসটি চীনের নাগরিকদের সাথে ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্নদেশেও।

বাংলাদেশে পদ্মা সেতু ছাড়াও চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কর্ণফুলী টানেল ও চায়না ইকোনোমিক জোনে রয়েছে ২ শতাধিক চায়না নাগরিক। তাই এই ভাইরাসের ঝুঁকিতে রয়েছে আনোয়ারার স্থানীয় লোকজনও। তাই এই করোনাভাইরাস নিয়ে স্থানীয়দের মাঝেও উদ্ভেগ উৎকন্ঠার শেষ নেই। কেননা এখানে কর্মরত চায়না নাগরিকদের সাথে স্থানীয়দের কর্মস্থল ছাড়াও হাটে মাঠে সব জাগায় একত্রে উঠাবসা হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার হাট বাজার গুলোতে টানেলে কর্মরত চীনের নাগরিকরা যাতায়াত, আপ্যায়ন ও লেনদেন করে যাচ্ছে। এতে করে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার আশংকা করছে লোকজন। কিন্তু ভাইরাস মোকাবেলায় বা জনগনকে সচেতনতায় কোন পদক্ষেপ দেখা যায়নি উপজেলার কোথাও। তাই এই ভাইরাসটি নিয়ে আতংকে আছেন স্থানীয়রা।

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা.আবু জাহেদ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বলেন, আনোয়ারায় টানেল ও চায়না ইকোনোমিক জোনে চীনের নাগরিকরা রয়েছে। তাই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে। তবে করোনাভাইরাসের কোন রোগী এখনো পর্যন্ত হাসাপাতালে আসেনি এবং আক্রান্ত ব্যক্তির কোন খবর পাওয়া যায়নি। পরিস্থিতি মোকাবেলায় হাসপাতালের একটি টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।