সীতাকুন্ডের এস. এল. শীপ রি-প্রসেস ইয়ার্ড পরিদর্শনে জার্মানির জিএসআর

মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ ।।

সীতাকুন্ডের এস. এল. শীপ রি-প্রসেস ইয়ার্ড পরিদর্শনে জার্মানির জিএসআর
সীতাকুন্ডের এস. এল. শীপ রি-প্রসেস ইয়ার্ড পরিদর্শনে জার্মানির জিএসআর

জার্মানির জিএসআরের সিইও মিঃ হেনিং গ্রামান সীতাকুণ্ড উপজেলার ভাটিয়ারী মাদামবিবির হাট এস এল শীপ রি-প্রসেস ইন্ডাষ্ট্রিজ লিঃ পরিদর্শন করেছেন । দু-দফায় এস এল গ্রুপের ইয়ার্ড সমূহ পরিদর্শন করেন জার্মানির জিএসআর মিঃ হেনিং গ্রামান। এস এল গ্রুপের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই বার্তা জানানো হয়।
জিএসআর এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ক্যাপ্টেন মাওলা বলেন, বিশ্বব্যাপী গ্রিন ইয়ার্ড রূপান্তরে জার্মানির জিএসআর শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি। এই কোম্পানি ইতোমধ্যে বিশ্বের অন্তত ত্রিশটি ইয়ার্ডকে গ্রিন ইয়ার্ডে রূপান্তরের কাজ সম্পুর্ন করেছেন। আগামী এপ্রিলের মধ্যে বাংলাদেশের ইয়ার্ডগুলোতে শিপ রিসাইক্লিং ফ্যাসিলিটি প্ল্যান (এসআরএফপি) বাস্তবায়নের নির্দেশনা রয়েছে। জিএসআর এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে কাজ করছেন।
আগামী এপ্রিলের মধ্যে বাংলাদেশের ইয়ার্ডগুলোতে শিপ রিসাইক্লিং ফ্যাসিলিটি প্ল্যান (এসআরএফপি) বাস্তবায়নের নির্দেশনা রয়েছে এবং জিএসআর এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে কাজ করবে।
এস,এল শীপ রি-প্রসেস ইন্ডাষ্ট্রিজ লিঃ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ শিপ ব্রেকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসবিএ) সদস্য মোঃ ইমরান হোসেন(লিটন) জার্মানির জিএসআরকে ইয়ার্ডসমূহে স্বাগত জানান।
ইয়ার্ডসমূহে তারা দু-দফায় দুই ঘণ্টা ইয়ার্ডের বিভিন্ন অংশ ঘুরে ঘুরে দেখেন।
ইমরান হোসেন লিটন বলেন, “শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডগুলো নিয়ে বহির্বিশ্বে যে মনোভাব আছে, আমরা তা পরিবর্তন করতে চাই।এ লক্ষ্যে আমরা কাজ শুরু করেছি।
গ্রিন ইয়ার্ডে রূপান্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
পোশাক শিল্পের মতো শিপ রিসাইক্লিং শিল্পেও ব্যাপক উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। পরিবেশ সম্মত শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রি দেশের অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। ভবিষ্যতে এই শিল্প পরিবেশ নষ্ট করছে বলে কেউ আর ঋণাত্তক সংবাদ পরিবেশন করতে পারবে না।