আজ প্রকাশ হচ্ছে না সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের ফল
পোস্টকার্ড প্রতিবেদক ।।
আজ (১২ সেপ্টেম্বর) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হওয়ার কথা থাকলে তা হচ্ছে না। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, ফল প্রকাশের কিছু আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়ায় আগামী সপ্তাহে তা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
জানতে চাইলে ডিপিইর মহাপরিচালক ড. এ এফ এম মঞ্জুর কাদির বৃহস্পতিবার সময়ের আলোকে জানান, সহকারী শিক্ষক নিয়োগের এমসিকিউ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কাজ শেষ হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কথা থাকলেও হটাৎ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ঢাকার বাইরে যাওয়ায় তা পিছিয়ে গেছে। কিছু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন না হওয়ায় তা আগামী সপ্তাহে প্রকাশ করা হবে।
আগামী সপ্তাহের কোন দিন তা প্রকাশ করা হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী সপ্তাহের প্রথম দিকে এ ফলাফল প্রকাশ করা হতে পারে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ধাপ গত ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপ ৩১ মে, তৃতীয় ধাপ ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপের পরীক্ষা ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হয়।
গত বছরের ৩০ জুলাই ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়। ১২ হাজার আসনের বিপরীতে সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। সে হিসাবে প্রতি আসনে প্রায় ২০০ প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
জানতে চাইলে ডিপিইর মহাপরিচালক ড. এ এফ এম মঞ্জুর কাদির বৃহস্পতিবার সময়ের আলোকে জানান, সহকারী শিক্ষক নিয়োগের এমসিকিউ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কাজ শেষ হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কথা থাকলেও হটাৎ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ঢাকার বাইরে যাওয়ায় তা পিছিয়ে গেছে। কিছু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন না হওয়ায় তা আগামী সপ্তাহে প্রকাশ করা হবে।
আগামী সপ্তাহের কোন দিন তা প্রকাশ করা হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী সপ্তাহের প্রথম দিকে এ ফলাফল প্রকাশ করা হতে পারে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ধাপ গত ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপ ৩১ মে, তৃতীয় ধাপ ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপের পরীক্ষা ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হয়।
গত বছরের ৩০ জুলাই ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়। ১২ হাজার আসনের বিপরীতে সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। সে হিসাবে প্রতি আসনে প্রায় ২০০ প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
